তীব্র শীত উপেক্ষা করে চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে কুড়িগ্রামের চিলমারীতে জমে উঠেছে চাষাবাদ। সনাতন পদ্ধতিতে গরু দিয়ে হালচাষ করলেও ব্যতিক্রমী এক চিত্র দেখা গেছে উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের পেদি খাওয়া বিল নামক জায়গায়। সেখানে ঘোড়া দিয়ে জমিতে মই দিতে দেখা গেছে এক কৃষককে। এতে উৎপাদন খরচ বাঁচবে বলে জানান ওই কৃষক।
তীব্র শীত উপেক্ষা করে চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে কুড়িগ্রামের চিলমারীতে জমে উঠেছে চাষাবাদ। সনাতন পদ্ধতিতে গরু দিয়ে হালচাষ করলেও ব্যতিক্রমী এক চিত্র দেখা গেছে উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের পেদি খাওয়া বিল নামক জায়গায়। সেখানে ঘোড়া দিয়ে জমিতে মই দিতে দেখা গেছে এক কৃষককে। এতে উৎপাদন খরচ বাঁচবে বলে জানান ওই কৃষক।
তীব্র শীত উপেক্ষা করে চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে কুড়িগ্রামের চিলমারীতে জমে উঠেছে চাষাবাদ। সনাতন পদ্ধতিতে গরু দিয়ে হালচাষ করলেও ব্যতিক্রমী এক চিত্র দেখা গেছে উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের পেদি খাওয়া বিল নামক জায়গায়। সেখানে ঘোড়া দিয়ে জমিতে মই দিতে দেখা গেছে এক কৃষককে। এতে উৎপাদন খরচ বাঁচবে বলে জানান ওই কৃষক।